*** IT সম্পর্কে দক্ষ হতে চান ? ** তাহলে নিয়মিত Visit করুন .... IT Knowledge School **** টেকপ্রেমী : বদিউজ্জামান ( রুবেল )
*** IT সম্পর্কে দক্ষ হতে চান ? ** তাহলে নিয়মিত Visit করুন .... IT Knowledge School **** টেকপ্রেমী : বদিউজ্জামান ( রুবেল )
Blogger Tips and TricksLatest Tips And TricksBlogger Tricks

কোন রোগের সন্দেহে কোন টেস্ট? জেনে নিন || কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষানিরীক্ষা সমন্ধে জেনে নিন।

 কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষানিরীক্ষা সমন্ধে জেনে নিন। সাথে কোন টেস্ট কেন করা হয়-



১. CBC - Complete blood count

একটা ভালো অ্যানালাইজারে অর্থাৎ বড় বড় ডায়াগনস্টিক ল্যাবগুলাই যে রিপোর্ট দেই তা হলো-
  • জ্বর হলে কোন কারণে জ্বর হচ্ছে তার একটা আইডিয়া নেয়ার জন্য (Widal Test Typhoid আছে কিনা তার ধারণা নেবার জন্য করা হয় . রোগীদের পরিচিত টেস্ট widal. এক্ষেত্রে Blood culture বেস্ট টেস্ট। বাট সেইটা করার সুযোগ খুব কম )
  • শরীরে রক্তের পরিমাণ কেমন আছে।
  • রক্তের ঘাটতি থাকলে সেইটা আয়রণ বা ভিটামিনের অভাবে কিনা তার একটা ধারণা পাওয়া যায় বা অন্য আরো অনেকগুলো কারণ আছে রক্তশূন্যতার সেইসবের ব্যাপারে প্রাথমিক ধারণা পাওয়া যায়। (তার উপর ভিত্তি করে PBF/Iron profile থেকে শুরু করে Hb Electrophoresis সহ Bone marrow biopsy পর্যন্ত করা লাগতে পারে . অনেক সময় পাকস্থলীতে আলসার হলে বা কোলন ক্যান্সার হলে রক্ত কমে যায় তখন Stool for OBT ও করা হয় প্রাথমিক টেস্ট হিসেবে। তারপর Endoscopy/Colonoscopy পর্যন্ত করা হয়। এক কথায় একটা রক্তের পরীক্ষার উপর ভিত্তি করেই অনেকদূর আগানো যায়)
  • অ্যালার্জি কেমন শরীরের ভেতর তার একটা ধারণা পাওয়া যায় ( S. IgE নামক টেস্ট ও দেয়া হয়)
  • ইনফেকশান বা প্রদাহ কেমন পরিমাণ তার ধারণা পাওয়া যায়।
  • রক্ত জমাট বাধার বাধানোর উপাদানের পরিমাণ কেমন তা জানা যায়। (যেমন ডেংগু হলে Platelet কমে যায় অর্থাৎ রক্তপাত হবার প্রবণতা বেড়ে যায়। Dengue হয়েছে কিনা তা দেখার জন্য Dengue NS1 কিংবা ICT for Dengue IgM/IgG test ও করা হয়)
  • ব্লাড ক্যান্সার হয়েছে কিনা তার ব্যাপারে ধারণা দেয়। ইত্যাদি

২. Urine RME - প্রসাবের পরীক্ষা
যা দেখি তা হলো-
  • ইনফেকশান কেমন আছে।
  • সুগার বা গ্লুকোজ যায় কিনা (ডায়াবেটিস আছে কিনা)
  • প্রোটিন যায় কিনা ( কিডনির কোন সমস্যা বুঝতে)
  • রক্ত যায় কিনা
  • কিডনির ক্যান্সার বা পাথর আছে কিনা তার ধারণা পাওয়া যায়, ইত্যাদি
রক্তের সিবিসির পরবর্তী একেবারে কমন পরীক্ষা হল রুটিন ইউরিন একজামিনেশন। এর মাধ্যমে রোগী ডায়াবেটিসে আক্রান্ত কিনা, কিডনি থেকে প্রস্রাব করার রাস্তার একেবারে শেষ প্রান্ত পর্যন্ত কোনও ইনফেকশান আছে কিনা, ফাঙ্গাস আক্রান্ত কিনা, কিডনি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে কিনা তার প্রাথমিক ধারণা পাওয়া যায়। অনেক রোগ রয়েছে যা কিডনিকে ক্ষতি করে, ইউরিন বা প্রস্রাব পরীক্ষা করা ছাড়া তার সম্পরকে ধারণা পাওয়া দুষ্কর।

৩. RBS - Random blood sugar
ডায়াবেটিস আছে কিনা সেই ব্যাপারে ধারণা নেয়ার প্রাথমিক টেস্ট (আদর্শ টেস্ট হলো FBS আর HbA1C%)

৪. Serum Creatinine
যেইসব রোগ বা অবস্থায় কিডনির সমস্যা হতে পারে তার ব্যাপারে একটা ধারণা নেয়ার জন্য। (প্রেশার বা ডায়াবেটিস রোগীর জন্য বাধ্যতামূলক একটা টেস্ট। ব্যথার ঔষধ দেয়ার আগেও এই পরীক্ষা করে নেয়া উচিত)

৫. Lipid Profile
রক্তে চর্বির কি অবস্থা বোঝার জন্য (খুব ই গুরত্বপূর্ণ একটা টেস্ট . কেননা রক্তে চর্বি বেশি হলে হার্ট অ্যাটাক বা ব্রেইন স্ট্রোক কিংবা লিভার ড্যামেজ অথবা প্যাঙ্ক্রিয়াটাইটিস এর মত মারণঘাতী ব্যাপার স্যাপার ঘটে। কাজেই যাদের হাই প্রেশার বা ডায়াবেটিস আছে তাদের জন্য বছরে অন্তত একবার এই চেইক আপ বাধ্যতামূলক বলে ই মনে করি আমি)

৬. S. Bilurubin
জন্ডিসের কি অবস্থা তার একটা ধারণা নেয়ার জন্য প্রাথমিক টেস্ট .
কারো জন্ডিস পেলে আরো কতগুলো পরীক্ষা একদম বাধ্যতামূলক বলা যায়-
যেমন কোন ভাইরাস দিয়ে হচ্ছে তা বোঝার জন্য Anti HAV IgM/Anti HEV IgM/HBsAg/Anti HCV সহ Prothombin Time/PT , ALP , SGPT/SGOT , Ultrasound এইসব সহ অন্যান্য টেস্ট লাগতে পারে।
কেন লাগে? কারণ একেক ভাইরাসের জটিলতা একেক রকম এবং সেইসব ক্ষেত্রে ট্রিটমেন্ট একেক রকম।
যেমন Hepatitis B কিংবা Hepatitis C দিয়ে হলে Liver cirrhosis সহ ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে। Hepatitis A বা E দিয়ে হলে রেয়ার কেইসে Liver failure হয়ে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে। সুতরাং সবগুলো চেইক করে নেয়া উচিত
  • SGPT/SGOT- লিভার কতটুকু ক্ষতিগ্রস্থ তা বোঝা যায় , অর্থাৎ লিভার ভালো আছে কিনা। বাইরের দেশগুলোতে ঔষধ দেয়ার আগে এই টেস্ট করা হয়। কেননা প্রায় প্রতিটি ঔষধ ই যেহেতু লিভারের উপর কাজ করে তাই লিভারের ফাংশানটা আগে দেখে নেয়া হয়।
  • Ultrasound- জন্ডিসের কারণে লিভারে প্রদাহ হলে লিভার বড় হয়ে যায় , কতটুকু বড় হলো তা দেখার জন্য।
  • PT- লিভারের সমস্যার কারণে রক্তপাত হবার সম্ভাবনা কতটুকু তা বোঝার জন্য। কেননা রক্ত জমাট বাধানোর জন্য কিছু উপাদান আছে যা লিভার তৈরি করে। এখন লিভার যদি আক্রান্ত হয় তাহলে সেইগুলা তৈরিতে ঝামেলা হবেনা?

৭. Serum Electrolytes
রক্তে খনিজের পরিমাণ জানার জন্য এটা করা হয়।শরীর দূর্বল লাগলে,বেশীবমি, ডায়রিয়া এসব ক্ষেত্রে এ পরীক্ষা করা হয়।
আমি এই ব্যাপারটা এইভাবে ব্যাখ্যা করি যে ধরেন আপনি একটা কিছু রান্না করতেছেন তখন যদি লবণ বা মসলা গুলা যদি পরিমাণ মত না হয় তাহলে কি খাবারের স্বাদ ঠিক থাকবে? নিশ্চয়ই না। তেমনি আমাদের শরীরে রক্তে কতগুলো উপাদান আছে যেমন Sodium , Potassium , Chloride , Bi Carbonate এইগুলা যদি ঠিকমতো না থাকে তাহলে সমস্যা দেখা যায় যেমন শরীর প্রচন্ড দুর্বল হয়ে যায় কিংবা অজ্ঞান হয়ে যায়, খিচুনি হয় , রোগী চারপাশে কি হচ্ছে সেই ব্যাপারে confused থাকে ইত্যাদি। (যেমন অনেক বেশি বমি বা ডায়রিয়ার ক্ষেত্রে এই পরীক্ষাটা করানো উচিত. )


৮. Serum TSH/ T3/ T4
হরমোন খুব গুরত্তপূর্ণ শরীরের ঠিকমতো কাজ করার জন্য। একটা উপাদান এইদিক ওইদিক হলে ঝামেলা শুরু হয়। এইটা অনেক বিস্তারিত বিষয় . তাও ছোট্ট করে বলি অনেকের গরম ই সহ্য হয়না , হাত পা অনবরত ঘামে , বুক ধড়ফড় করে। অনেকের আবার ঠান্ডা সহ্য হয়না , গরমের দিনেও গরম লাগেনা তেমন , শরীর ফুলে যায়।
গলা ফোলা অর্থাৎ কিংবা অন্যান্য থায়রয়েডের সমস্যা দেখার জন্য এইগুলা করা হয়।

৯. Serum Uric Acid , CRP
বাত ব্যথার রোগীদের জন্য দেয়া হয়। যেমন রক্তে Uric acid এর পরিমাণ বেশি থাকলে গেটে বাত হতে পারে। SLE বাদে বেশিরভাগ বাত ব্যথাতেই CRP বাড়ে

১০. Serum Testesterone , S. FSH , S. LH , S. Prolactin
কারো যৌন সমস্যা থাকলে কিংবা বাচ্চা না হলে অথবা মেয়ে মানুষের মোচ দেখা দিলে , মাসিকে সমস্যা থাকলে সাধারণত এইসব দেয়া হয়।

১১. BT /CT (bleeding time/Clotting time)
রক্তরোগ যেমন রক্ত জমাট বাধেনা কিংবা অল্পতেই রক্ত বেরোতেই থাকে এমন সমস্যার ব্যাপারে ধারণা দেয়।

১২. ECG
হার্টে কোন সমস্যা আছে কিনা তার প্রাথমিক ধারণা নেয়ার জন্য। কাজেই বুকে ব্যথা হলেই এইটা করা উচিত. পরে ETT বা Echo ও করা যেতে পারে,

১৩. ChestX-ray: বুকের ও হার্টের কন্ডিশন বুঝার জন্য করা হয়।


১৪. একজন অপারেশান এর রোগীর জন্য কিছু routine test যেমন CBC/Urine RE/ECG/Chest Xray/HBsAg/Anti HCV/RBS/BT/CT ইত্যাদি এইসব করা হয়। একটা রোগীকে অজ্ঞান করা হবে। অজ্ঞান করানোর পর জ্ঞান ফিরবে কিনা সেই ব্যাপারে আইডিয়া নেয়ার জন্য তার আগে শরীর চেইক আপ করে নিতে হবেনা? অনেকে ভুল বোঝে , ভাবে সমস্যা মূত্রথলির ওইখানে (প্রোস্টেটে) , সেইটা অপারেশান করতে হার্ট দেখা লাগবে কেন? আমি এক রোগীর ব্যাপারে জানি যার ECG করতে গিয়ে heart block পাওয়া গেছিলো , পরে সেই রোগীর হার্টে পেইস মেকার বসানো হয় , রোগীর লোকজনের অভিযোগ " সমস্যা প্রসাবের , হার্টে পেইস মেকার বসাইলো কেন! শালারা ডাক্তার অর্থলোভী কসাই! " মানে রোগীর উপকার করতে গিয়ে উল্টো গালিগালাজ খাওয়া লাগলো।

১৪. একটা গর্ভবতী মহিলার জন্য CBC/Urine RE/S.TSH/Ultrasound/RBS/HBsAg/Anti HCV/VDRL/Blood grouping ইত্যাদি এইসব টেস্ট বাধ্যতামূলক . কেননা Diabetes বা থায়রয়েডের সমস্যা থাকলে বাচ্চার জন্য অনেক ঝামেলার , বিশেষ করে বাচ্চা ঘনঘন abortion এর অন্যতম কারণ Thyroid এর সমস্যা। আর মায়ের শরীরে কিছু রোগ থাকলে তা বাচ্চার শরীরেও সংক্রমিত হতে পারে তাই সেইগুলাও চেইক করা হয়।

১৫. একজন ডায়াবেটিস বা হাই প্রেশারের রোগী যেইসব টেস্ট প্রতি বছর করা উচিত সেইগুলা হলো-
CBC/Urine RE/S. Creatinine/Lipid Profile/ECG সহ চোখটাও পরীক্ষা করিয়ে নেয়া উচিত . কেননা ডায়াবেটিস এবং হাই প্রেশার হচ্ছে নীরব ঘাতক . এরা ব্রেইন/হার্ট/কিডনি/চোখ/পা এইসবের মারাত্মক ক্ষতিসাধন করে মৃত্যু ডেকে আনে।
এখানে যেইগুলা বললাম সেইগুলা প্রাথমিক টেস্ট। রোগ এবং জটিলতার উপর ভিত্তি করে আরো অসংখ্য টেস্ট আছে. কিন্তু এইগুলা কমনলি করা হয় তাই লিখলাম।

আশা করি অনেকটাই ধারণা পেলেন কোন টেস্ট কেন এবং কখন দেয়া হয়। তাই ডাক্তার ফাউ টেস্ট দেয় সেইটা বলে দেয়ার আগে নিজের বিবেক বুদ্ধিকে জিজ্ঞেস করে নিন। প্রয়োজনে ডাক্তারকে জিজ্ঞেস করুন কেন টেস্ট দেয়া হচ্ছে।


প্রতিবছরই সবার যে ৫টি রক্ত পরীক্ষা করা উচিত

শরীরে সাধারণ কোনো উপসর্গ বড় রোগের কারণ কি না, তা বুঝতে গেলে বিভিন্ন পরীক্ষা করাতে হয়। রক্ত, মল, মূত্র পরীক্ষা এবং শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের এক্সরে- রোগ নির্ণয় করতে সাহায্য করে। রোগ দেরিতে ধরা পড়লে সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা কমে আসে। চিকিৎসা পদ্ধতিও ক্রমশ জটিল হতে থাকে। রোগ নির্ণয় থেকে সুস্থ হওয়া- সবটাই যাতে সহজ, স্বাভাবিক ভাবে হয় তার জন্য একটা বয়সের পর নিয়মিত পর্যবেক্ষণে থাকতে বলেন চিকিৎসকেরা। রোগের কোনো লক্ষণ না থাকলেও তাই প্রতি বছর কিছু রক্ত পরীক্ষা করিয়ে রাখা ভালো।


১) ‘সিবিসি’ বা কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট :

রক্তে লোহিত কণিকা, শ্বেত কণিকা এবং প্লেটলেট্‌স-এর পরিমাণ নির্ধারণ করতে কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট বা ‘সিবিসি’ পরীক্ষা করানোর পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। কোনো ব্যক্তি অ্যানিমিয়ায় আক্রান্ত হলে বা রক্তে কোনো রকম সংক্রমণ থাকলে ‘সিবিসি’ পরীক্ষার মাধ্যমে তা সহজেই জানা যায়। তা ছাড়া রক্ত জমাট বাঁধার ক্ষমতা কেমন, সে বিষয়ে জানতে গেলেও এই পরীক্ষা করাতে হয়।


২) লিপিড প্রোফাইল :

অতিরিক্ত খাওয়াদাওয়া, অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন, বাড়তে থাকা মানসিক চাপ- রক্তে ‘খারাপ’ কোলেস্টেরল বাড়িয়ে তোলে। যা হার্টের জন্য মোটেও ভালো নয়। রক্তে খারাপ এবং ভালো- দু’রকম কোলেস্টেরলই থাকে। তাই প্রতি বছর রক্তে লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা করিয়ে রাখা ভালো।

৩) ব্লাড গ্লুকোজ :

উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবিটিস- রোগের ক্ষেত্রে এই দু’টি উপসর্গ অনুঘটকের মতো কাজ করে। রক্তে শর্করা বাড়তে থাকলে তা চট করে ধরা পড়ে না। চুপিসারে তা বাড়তে থাকে। তাই বয়স কম থাকলেও প্রতি বছর গ্লুকোজ ফাস্টিং এবং এইচবিএ১সি রক্ত পরীক্ষা করিয়ে রাখতেই হবে।


৪) থাইরয়েড ফাংশন টেস্ট :

শারীরবৃত্তীয় নানা কাজে থাইরয়েড হরমোনের ভূমিকা রয়েছে। বিপাকহার ভালো রাখতেও সাহায্য করে এই হরমোন। তবে তারও একটা পরিমাণ রয়েছে। অতিরিক্ত থাইরয়েড বা একেবারে কম- দুটিই কিন্তু এ ক্ষেত্রে সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। হঠাৎ ওজনে পরিবর্তন, মেজাজ বিগড়ে যাওয়ার মতো লক্ষণ কিন্তু থাইরয়েড হরমোনের গন্ডগোলে হতে পারে।


৫) ‘সিএমপি’ কম্প্রিহেনসিভ মেটাবলিক প্যানেল :

শারীরবৃত্তীয় কর্মকাণ্ড সঠিকভাবে পরিচালনা করতে সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ক্লোরাইড, বাইকার্বোনেট, ক্রিয়েটিনিন, নাইট্রোজেন, বিলিরুবিন, অ্যালবুমিন, প্রোটিনের মতো উপাদানগুলি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 


এই সমস্ত উপাদানের সামান্য হেরফেরে তিল থেকে তাল ঘটে যাওয়া অস্বাভাবিক নয়। তাই বছরে অন্তত একবার ‘সিএমপি’ পরীক্ষা করিয়ে রাখা ভালো।


কিছু সাধারণ টেস্টের নাম ও প্রয়োজনীয়তার একটি সহজ এবং সংক্ষিপ্ত তালিকা তুলে ধরা হলো।












Badiuzzaman ( Rubel )