*** IT সম্পর্কে দক্ষ হতে চান ? ** তাহলে নিয়মিত Visit করুন .... IT Knowledge School **** টেকপ্রেমী : বদিউজ্জামান ( রুবেল )
*** IT সম্পর্কে দক্ষ হতে চান ? ** তাহলে নিয়মিত Visit করুন .... IT Knowledge School **** টেকপ্রেমী : বদিউজ্জামান ( রুবেল )
Blogger Tips and TricksLatest Tips And TricksBlogger Tricks
Showing posts with label PC Windows Tips. Show all posts
Showing posts with label PC Windows Tips. Show all posts

কম গতির কম্পিউটারকে আরো গতিশীল করুন !

কম্পিউটার এখন নিত্য-প্রয়োজনী একটি জিনিষ আর কাজের সময় অথবা অসময়ে কম্পিউটার যদি স্লো হতে যায় তাহলে মেজাজ বিগড়ে যাওয়াটা খুবই স্বাভাবিক এবং আমরা কম্পিউটার ব্যবহারকারীরা মনে হয় অনেক সময় এমন সমস্যার মুখোমুখি হয়। যেমন ধীর গতির ফাইল-কপি অথবা যে কোন প্রোগ্রাম লোড হতে অনেক বেশী সময় নেয়া ইত্যাদি। কম্পিউটার ধীর হয়ে যাবার পেছনে অনেক ধরনের কারন থাকতে পারে। তবে নীচের কারনগুলো বেশী কমনঃ

  • কম্পিউটারে ভাইরাস এবং ট্রোজান জাতীয় সফটওয়ার থাকা যা ব্যাকগ্রাউন্ডে আপনার অগোচরে কাজ করে যেতে পারে।
  • স্পাইওয়ার এবং অপ্রয়োজনী সফটওয়ার ইন্স্টল করে রাখা যা কম্পিউটার স্টার্টাপের সময় লোড হয়ে যায় আর সারাক্ষন চলতে থাকে।
  • ব্যাকগ্রাউন্ডে অনবরত এন্টি-ভাইরাস সফটওয়ার চলতে থাকা।
  • হার্ডড্রাইভে Bad Sector থাকা।
  • অপর্যাপ্ত RAM।
  • অনেক সময় সঠিক ডিভাউস ড্রাইভার ইন্স্টল করা না থাকা।
Read More »

ডেক্সটপ স্ক্রিনে টাস্কবার পজিশন পরিবর্তন করুন ইচ্ছামত !

আজ আমরা উইন্ডোজের আরেকটি খুবই সহজ কিন্তু মজার কৌশল সম্পর্কে জানবো। সাধারনত অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করলেই আপনি আপনার টাস্কবার এর অবস্থান দেখতে পাবেন স্ক্রিনের নিচের দিকে ভূমির সাথে আনুভূমিক অবস্থায়। তবে চাইলেই আপনি টাস্কবার এর পজিশন আপনার কাজের ধরন অনুযায়ী পরিবর্তন করতে পারবেন। আপনি চাইলে এই অবস্থান একেবারে স্ক্রিনের উপরের দিকে অথবা স্ক্রিনের বাম দিকে বা ডান দিকে লম্বালম্বিভাবে পরিবর্তন করে নিতে পারবেন যে কোন সময়। ধরুন কোন প্রেজেন্টেশান বা এক্সেল ফাইল তৈরির জন্য আপনার একসাথে কয়েকটি ফাইল এর থাম্বনেল ভিউ প্রয়োজন হল তাহলে আপনার টাস্কবারের পজিশন পরিবর্তন করে নিন উলম্বভাবে স্ক্রিনের বাম পাশে । এতে আপনার কাজ করতে যেমন সুবিধা হবে তেমনি কাজের সময় ও কমিয়ে নিয়ে আনতে পারবেন।

Read More »

উইন্ডোজ এক্সপি সেটাপ দিন ৫ মিনিটে বা তারও কম সময়ে (সহজ পদ্ধতি)

উইন্ডোজ এক্সপি সেটাপ দিন ৫ মিনিটে বা তারও কম সময়ে (সহজ পদ্ধতি)

অনেকই জানেন ব্যাপার টা। যারা জানেন তাদের জন্য। ভাইরাসের জন্য আমাদের প্রাই উইন্ডোজ সেটাপ দিতে। উইন্ডোজ সেটাপ দেবার পরে প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার সেটাপ দিতে হয় যা অনেক সময়ের ব্যাপার। কিন্তু আজকে আমি যেটার কথা বলব সেটা দিয়ে আপনি ৫ মিনিটেই বা তারো কম সময়ে সব কিছু (উইন্ডোজ+প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার) ইনেস্টল করে ফেলতে পারবেন।
এটি আসলে উইন্ডোজের ইমেজ কপি করে পরে তা রিস্টোর করা। এ কাজের জন্য আমরা ব্যবহার করব Acronis Rescue Media Boot Cd।
 এখাান থেকে  অথবা নিচের লিঙ্ক থেকে - 

প্রথমেই আমারা Acronis Rescue Media Boot Cd ডাউনলোড করে নিব.... (ফোরামের নিয়ম অনুযায়ী এই ডাউনলোড লিংক এখানে দিতে পারলাম না...কেহ প্রয়োজন মনে করলে এখানে জানাবেন আমি গোপন বার্তায় দিয়ে দিব)  সফটওয়ারটি সাইজ ১৭২ এমবি।

সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করার পর এক্সট্রাক্ট করে নিন। তারপর ISO ফাইলটি নিরো দিয়ে সিডিটে রাইট করে নিন।

নিরো দিয়ে বুটেবল সিডি করার পদ্ধতিঃ
All Programs>Nero>Nero StartSmart অপেন করে Copy And Backup এর অধিনে Brun Image to Disc ক্লিক করে ISO ফাইলটি দেখিয়ে দিয়ে Next করে কাজ শেষ করুন। ব্যাস হয়ে গেল আপনার Acronis বুটেবল সিডি।

এবার আমরা উইন্ডোজের ইমেজ তৈরি করব। সবচেয়ে ভাল হয় ইমেজ তৈরি করার আগে একবার ফ্রেশ উইন্ডোজ দিয়ে প্রয়োজনীয় সফটওয়ার গুলো ইনেষ্টল করে নিলে। যদি মনে করে বর্তমান যেটা আছে সেটাই ফ্রেস তাহলে দরকার নেই।

ইমেজ তৈরি করার পদ্ধতিঃ

১. আপনার তৈরী করা Acronis সিডি থেকে কম্পিউটার বুট করুন।
২. অনেক গুলো অপশন দেখতে পাবেন.... সেখান থেকে  ২য় নম্বর অপশন Acronis Master Image Creator এ ক্লিক করুন।
৩. To configure Acronis Master... মেসেজ দেখাবে...  OK ক্লিক করুন।
৪. Network Adaptor এর একটা সেটিং অপশন আসবে Cancel ক্লিক করুন।
৫. Acronis Master Image Creation Wizard চালু হবে.... Next ক্লিক করুন।
৬. আপনি যে ড্রাইভে উইন্ডোজ সেটাপ দিয়েছেন সেই ড্রাইভ টি সিলেক্ট করুন।  C ড্রাইভে দিয়ে থাকলে C: সিলেক্ট করে Next ক্লিক করুন।
৭. এবার ইমেজটি একটি ড্রাইভে সেভ করতে হবে। যে ড্রাইভে সেভ করবেন সেটা সিলেক্ট করুন। এবং ইমেজ ফাইলের নাম দিন। মনে রাখবেন, সম্পূর্ন C: ড্রাইভের ইমেজ তৈরী করা হবে তাই আপনার ইনস্টল করা সফটওয়্যারের উপর নির্ভর করে ইমেজ ফাইলের সাইজ । আমার ১৩ টি প্রোগাম ছিল তাতে ১.২ গিগাবাইট যায়গা নিয়েছিল। তাই এমন একটা ড্রাইভ নির্বাচন করুন যেখানে যথেষ্ট ফাঁকা জায়গা আছে....Next ক্লিক করুন।
৮. Options এ Compression Lavel এ ক্লিক করে Maximum সিলেক্ট করুন....Next ক্লিক করুন।
৯. ফাইলটি সহজে চেনার ছোট্ট করে Comment লিখে দিন...Next ক্লিক করুন।
১০. Proced বাটনে ক্লিক করে শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।

তৈরী হয়ে গেল আপনার সিস্টেম ড্রাইভের ইমেজ এখন আপনার যখনই প্রয়োজন হবে এটা নিচের নিয়মে রিস্টোর করতে পারবেন। মাত্র ৫ মিনিটে আপনি পেয়ে যাবেন ফ্রেশ উইন্ডোজ (আমার লেগেছিল ৩ মিনিটের মত) এই সময় নির্ভর করবে আপনা সিস্টেমের কনফিগারেশনের উপর।
এবার ইমেজ ফাইলটি রিস্টোর করার পালা...এখন থেকে এক্সপি সেটাপ দিতে চাইলে শুধু নিচের এই টুকু কাজ করতে হবে।

ইমেজ ফাইলটি রিস্টোর পদ্ধতিঃ

১. আপনার তৈরী করা Acronis সিডি থেকে কম্পিউটার বুট করুন।
২. ১৩ নাম্বারে Acronis True Image Echo Workstation with Acronis Universal Restore (Full Version) এ ক্লিক করুন।
৩. Recovery তে ক্লিক করুন...Next ক্লিক করুন।
৪. ইমেজ ফাইলটি যে জায়গায় আছে তা দেখিয়ে দিন....Next ক্লিক করুন।
৫. Restore disk on partitions সিলেক্ট করে Next ক্লিক করুন।
৬. C: সিলেক্ট করুন...Next ক্লিক করুন।
৭. আবার C: সিলেক্ট করুন....Next ক্লিক করুন।
৮. Active সিলেক্ট করে Next ক্লিক করুন।
৯. Partition Size কিছু পরিবর্তন করার দরকার নেই...Next ক্লিক করুন।
১০. Next Partion Selection এ No, I do not সিলেক্ট করে Next ক্লিক করুন।
১১. Options এ  কিছু পরিবর্তন করার দরকার নেই...Next ক্লিক করুন।
১২. Proced বাটনে ক্লিক করে শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
কাজ সমাপ্ত হয়ে গেলে সিডিরম থেকে সিডিটি বের করে রিস্টাট দিন।

Read More »

জেনেনিন কি বোর্ড এর F1 থেকে F12 পর্যন্ত বাটন গুলোর কাজ সমুহ

জেনেনিন কি বোর্ড এর F1 থেকে F12 পর্যন্ত বাটন গুলোর কাজ সমুহ

কম্পিউটার কি বোর্ড এর উপরের দিকের F1 থেকে F12 পর্যন্ত এই বাটন গুলোর প্রত্যেকের রয়েছে আলাদা আলাদা এবং গুরুত্তপূর্ণ ব্যবহার। বিশেষ করে মাউস এর বিকল্প হিসেবে এদের ব্যবহার করা যায়।

চলুন দেখে নিই কি গুলোর প্রয়োগঃ

F1 : সাহায্যকারী কি হিসেবেই ব্যবহিত হয়। যখন F1 কি চাপা হয় তখন প্রত্যেক প্রোগ্রামেরই হেল্প পেইজ চলে আসে।

F2 : ধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডার Rename করার জন্য ব্যবহার হয়। Alt+Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের নতুন ডকুমেন্ট খোলা যায় । Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা হয়।

F3 : কি চাপলে মাইক্রোসফট উইন্ডোজসহ অনেক প্রোগ্রামের সার্চ অপশন চালু হয়।Shift+F3 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের লেখা বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা প্রত্যেক শব্দের প্রথম অক্ষর বড় হাতের বর্ণ দিয়ে শুরু ইত্যাদি কাজ করা হয়।

F4 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের last action performed Repeat করা যায়। Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয়। Ctrl+F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা হয়।

F5 : চেপে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি Refresh করা হয়।পাওয়ার পয়েন্টের স্লাইড শো আরম্ভ করা হয়। এবং মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের find, replace, go to উইন্ডো খোলা হয়।

F6 : চেপে মাউসের কার্সরকে ইন্টারনেট ব্রাউজারের অ্যাড্রেসবারে নিয়ে যাওয়া হয়। Ctrl+Shift+F6 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্টে খোলা অন্য ডকুমেন্টটি সক্রিয় করা হয়।

F7 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লেখা বানান ও গ্রামার ঠিক করা হয় এবং মজিলা ফায়ারফক্সের Creat browsing চালু করা হয়। Shift+F7 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে কোনো নির্বাচিত শব্দের প্রতিশব্দ, বিপরীত শব্দ, শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার ডিকশনারি চালু করা হয়।

F8 : কি টি অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার সময় কাজে লাগে। সাধারণত উইন্ডোজ Safe Mode-এ চালু করার জন্য এই কি টি চাপতে হয়।

F9 : কি চেপে Quark 5.0 এর মেজারমেন্ট টুলবার ওপেন করা হয়।

F10 :কি চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয়।Shift+F10 চেপে কোনো নির্বাচিত লেখা বা লিংক বা ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করার কাজ করা হয়।

F11 : চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজারের ফুল-স্ক্রিন মোড অন-অফ করা হয়।

F12 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো ওপেন করা হয়। Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট সেভ করা হয়। এবং Ctrl+Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট প্রিন্ট করা যায় ।
Read More »

WiFi পাসওয়ার্ড হ্যাক করবেন যেভাবে !!

WiFi পাসওয়ার্ড হ্যাক করবেন যেভাবে !!


যারা WiFi ব্যবহার করেন তারা প্রত্যেকেই জানেন যে WiFi পাসওয়ার্ড কি WiFi-এর ক্ষেত্রে যেটা ব্যবহার করা হয়, সেটা আসলে পাসওয়ার্ড না, এটা এক প্রকার সিকিউরিটি কি যারা ওয়াইফাই কনফিগার করেন, তারা এই বিষয়টি জানেন আমাদের মধ্যে যারা ওয়াইফাই ব্যবহার করেছেন, তারা হয়তো অনেকেই নিনা কম্পিউটারের  মাধ্যমে কিভাবে ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড বের করতে হয় তাহলে আর দেরি কেন, এখনই জেনে নেই পদ্ধতিটি কিআমরা কম্পিউটারে যারা ওয়াইফাই ব্যবহার করি, তারা প্রত্যেকেই জানি, কম্পিউটারের মনিটরের ডান কোনায় নিচের দিকে এমন একটি WiFi-এর আইকন আছে ছবিটি দেখুন
 এটার উপর মাউস পয়েন্টার রেখে মাউসের ডান বোতাম ক্লিক করে Open Network and Sharing Center - ক্লিক করুন। একটা উইন্ডো আসবে। উইন্ডো-টা ভাল করে খেয়াল করুন। এখানে বাম পাশের উপরের দিকে Manage Wireless networks-লেখা আছেএটাতে ক্লিক করুন। নিচের উইন্ডো-টা খেয়াল করুন

 এবার অন্য আরও একটি উইন্ডো আসবে নিচের ছবিটির মত করে ভাল করে খেয়াল করুনআপনি যেসব ওয়াইফাই ব্যবহার করেছেনএখানে সবগুলোর লিস্ট দেখা যাচ্ছে

এবার আপনি যেই WiFi-এর পাসওয়ার্ড/সিকিউরিটি কি দেখতে চান সেটার উপর মাউসের ডান বোতাম ক্লিক করে Properties- ক্লিক করুন। নিচের ছবিটা খেয়াল করুন
এবার একটি উইন্ডো ওপেন হবে। এখানে Security ট্যাব সিলেক্ট করুন। তারপর নিচের Show characters-
এর চেক বক্সে ক্লিক করুন। ব্যাসএখন আপনি Network security key-টেক্সট বক্স- সিকিউরিটি কী অথবা 
পাসওয়ার্ড দেখতে পাবেন। নিচের ছবিটা ভাল করে খেয়াল করুন।
 এই পদ্ধতিটা Windows-7, Windows-8, Windows-8.1 এবং Windows 10-এর জন্য প্রযোজ্য

Read More »

Badiuzzaman ( Rubel )